1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

১০ হাসপাতালে অভিযান, একটিরও লাইসেন্স নেই

  • Update Time : শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০২০
  • ১৭৮ Time View

প্রত্যয় নিউজডেস্ক: চিকিৎসাসেবায় প্রতারণা রুখতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে যশোর স্বাস্থ্য বিভাগ। এরই অংশ হিসেবে যশোরের সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীনের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি টিম শনিবার (২২ আগস্ট) শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া ও নাভারণের ১০টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান চালানো হয়।

এর মধ্যে মাত্র তিনটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স প্রদানের জন্য সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি একটিকে স্থায়ীভাবে এবং ছয়টির প্যাথলজিক্যাল ল্যাব বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

যশোরের সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন বলেন, লাইসেন্স প্রদানের সুপারিশ করা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো বাগআঁচড়ার জোহরা ক্লিনিক, জনসেবা ক্লিনিক ও মুক্তি ক্লিনিক। এসব ক্লিনিকের কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের শর্ত পূরণ করায় লাইসেন্স প্রদানের সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি অন্যদের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ। এর মধ্যে জনসেবা ক্লিনিকের প্যাথলজি ল্যাব ও অপারেশন থিয়েটার মানসম্মত না হওয়ায় তা সংশোধনের জন্য আগামী ২৩ আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে নাভারণের জোহরা ক্লিনিক। রুবা ক্লিনিকের লাইসেন্স ২০১৭ সালে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে। নবায়ন না করে অবৈধভাবে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করা হচ্ছে। ক্লিনিকটিতে কোনো ডিপ্লোমা পাস নার্স এবং প্যাথলজি বিভাগে টেকনোলজিস্ট নেই। আল মদিনা ও পল্লী ক্লিনিকেরও একই অবস্থা। তাদের প্যাথলজি বিভাগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বাগআঁচড়া নার্সিং হোম ১০ শয্যার আবেদন করেছে। কিন্তু সেখানে ২৩ জন ভর্তি রোগী পাওয়া গেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্যাথলজি ল্যাবেও ক্রটি রয়েছে। ফলে সেটিও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সাহানা ও মেহেরুন নেছা ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ অভিযানের বিষয়টি টের পেয়ে গেটে তালা দিয়ে পালিয়ে যায়।

সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন আরও বলেন, প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে কঠোর হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে। সরকারি নিদের্শনা মোতাবেক ২৩ আগস্টের মধ্যে সব ক্রটি সংশোধনসহ নতুন লাইসেন্স গ্রহণ ও মেয়াদোত্তীর্ণ লাইসেন্স নবায়নে ব্যর্থ হলে স্থায়ীভাবে হাসপাতাল বন্ধ করে দেয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..